বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা, শ্রমিক ইউনিয়ন ও ভলান্টিয়ারদের নিয়ে তৈরি চেন্নাইয়ের কোভিড সাপোর্ট গ্রুপ লকডাউনের শুরু থেকেই তামিলনাড়ুর বিভিন্ন এলাকায় আটকে পড়া পরিযায়ী শ্রমিকদের সাহায্য করার চেষ্টা করছে। তাদের তরফ থেকে শ্রমিকদের জন্য এখন অব্দি ট্রেন ও কাজের ব্যাপারে কিছু খবর এবং বাড়ি ফেরার জন্য তামিলনাড়ু সরকার যে ফর্মটি তৈরি করেছে, সেটি ফিল আপ করার ব্যাপারে সাহায্য করে একটি ডকুমেন্ট বানানো হয়েছে। এখানে তার বাংলা ভার্শনটি দেওয়া হল ও অন্যান্য ভাষার জন্য লিংক দেওয়া হল। প্রথমে অন্য ভাষার পিডিএফগুলি ও তার নীচে বাংলা লিংক ও খবরগুলি রইল।
तमिलनाडु में फंसे हुए प्रवासी हिंदीभाषी और ओड़िशा और असम से आये हुयें मजदूरों के लिए कुछ खबरे:
अलग अलग संगठनों ने मिलकर चेन्नई कोविड सपोर्ट ग्रुप बनाया है जो इस लॉकडाउन की शुरुआत से ही प्रवासी मजदूरों के साथ काम कर रहे हैं। इस ग्रुप ने मजदूरों के लिए कुछ जानकारियां एकत्रित की है।
जो प्रवासी मज़दूर घर जाना चाहते हैं उनके लिए तमिलनाडू सरकार ने एक फॉर्म जारी किया हैं। जिसे घर वापस जाना है उसको यह फॉर्म भरना पड़ेगा। ये फॉर्म अंग्रेजी में है। नीचे दिए गए वीडियो में उस फॉर्म को भरने का तरीका बताया गया है।
(हिंदी / Hindi)
[pdf-embedder url=”https://www.groundxero.in/wp-content/uploads/2020/05/Hindi-govt-orders-and-tutorial-on-filling-form-03.05.20.pdf” title=”Hindi govt orders and tutorial on filling form (03.05.20)” width=”800″]
(ଓଡ଼ିଆ / Odiya)
[pdf-embedder url=”https://www.groundxero.in/wp-content/uploads/2020/05/Oria-govt-orders-and-tutorial-on-filling-form-03.05.20-1.pdf” title=”Oria govt orders and tutorial on filling form (03.05.20)” width=”800″]
(অসমীয়া / Assamese)
[pdf-embedder url=”https://www.groundxero.in/wp-content/uploads/2020/05/Assamese-govt-orders-and-tutorial-on-filling-form-03.05.20-1.pdf” title=”Assamese govt orders and tutorial on filling form (03.05.20)” width=”800″]
………………………………………………………………………………………………
তামিলনাড়ুতে আটকে থাকা শ্রমিকদের বাড়ি যাবার জন্য যে ফর্মটি ভরতে হবে
পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত শ্রমিক এবং অন্যান্য বাসিন্দা, যারা তামিলনাড়ু থেকে নিজেদের রাজ্যে ফিরতে চান, এই ভিডিওর (https://www.youtube.com/watch?v=wudGzgM89L4&feature=youtu.be) মাধ্যমে আপনারা নির্দিষ্ট পদ্ধতি ও নিয়ম বুঝে নিয়ে তামিলনাড়ু সরকার দ্বারা জারি করা রেজিস্ট্রেশন ফর্ম- https://rtos.nonresidenttamil.org টি সঠিক ভাবে জমা করুন। আপনার দেওয়া সঠিক তথ্য তামিলনাড়ু সরকারকে আপনাদেরকে পশ্চিম বঙ্গে ফেরত নিয়ে যাওয়ার জন্য সাহায্য করবে। এছাড়া তামিলনাড়ুর মধ্যে যাতায়াতের জন্য ই-পাস তৈরি করাতে হলে আপনি এই ফর্মটিও – https://tnepass.tnega.org/#/user/pass ভরে রাখতে পারেন।
যারা আগেই এই ফর্মদুটি ভরেছেন, তাঁদের আবার করে ভরার দরকার নেই।
……………………………………………………………………………………………
শ্রমিকদের জন্য একটি ঘোষণা
সাদার্ন রেলওয়ে থেকে পরশু অবধি বলা হয়েছে, যে তারা “তামিলনাড়ু সরকারের কাছ থেকে শ্রমিক ট্রেন চালাবার কোনো অনুরোধ এখনো পায়নি।“ তার একটু পরেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক (MHA/হোম মিনিস্ট্রি) থেকে একটি সার্কুলার পাঠিয়ে বলা হয়েছে, যেসব পরিযায়ী শ্রমিকরা লম্বা সময় ধরে বাইরের রাজ্যে থেকে কাজ করছেন, তাঁদের ‘আটকে পড়া’ বা বিপর্যস্ত বলে ধরা হবে না। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক এবং রাজ্য সরকার জানিয়েছে, “যাদের বাড়ি ফেরার বেশি দরকার বলে তারা মনে করবে, তাদের ব্যবস্থাই আগে করা হবে।“ আমরা আপনাকে কিছু কথা জানাচ্ছি। আপনি এগুলো পড়ে নিজেই বুঝতে পারবেন অবস্থাটা কি।
কেন্দ্রীয় সরকার এবং তামিলনাড়ু সরকার ঠিক করেছে, তারা আস্তে-আস্তে কলকারখানাগুলোকে খুলবে। এর মধ্যেই চেন্নাইতে তারা নির্মাণ কাজ শুরু করে দিয়েছে। কাঞ্চিপুরম, চেঙ্গলপেট, তিরুপুর এইসব জেলায় শ্রমিকদের একটা অংশকে কাজে লাগিয়ে কারখানার কাজ শুরু করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু শ্রমিকদের বাড়ি ফেরার বিষয়ে কোনোকিছুই ঠিক করে জানানো হচ্ছে না। শিল্পপতিরা শ্রমিকদের বাড়ি ফেরার বিরুদ্ধে, তারা চায় তাদের কলকারখানাগুলো খোলা হোক। শ্রমিকরা বাড়ি ফিরে গেলে সেটা করা সম্ভব হবে না।
যদি এই অবস্থা সত্ত্বেও আপনি চান ফর্ম ভরে আপনার নামটি রেজিস্টার করে রাখতে, তাহলে তার জন্য ফর্মের লিংকটি এই লেখার উপরে রইল।
আমরা আপনাকে এও জানাচ্ছি, যে আপনার কোম্পানি মালিক, ম্যানেজার বা ঠিকেদাররা যদি আপনাদের দিয়ে কাজ শুরু করাতে চান, তাহলে সরকারি অর্ডার অনুযায়ী তার কিছু সঠিক প্রক্রিয়া আছে। যেমন,
- একজন ডাক্তারকে সেখানে থাকতে হবে।
- কাজের জায়গাটাকে ঠিক ভাবে বারবার পরিষ্কার (স্যানিটাইজ) করতে হবে যাতে সেখানে রোগের জীবাণু না থাকে।
- পুষ্টিকর খাবার, স্বাস্থ্যকর খোলামেলা থাকার জায়গা এবং পরিষ্কার টয়লেট থাকতে হবে।
- কোম্পানি বা ঠিকেদারের তরফ থেকে আপনাকে বিশ্রাম নেবার জন্য যথেষ্ট সময় দিতে হবে।
- কাজের মধ্যে ব্রেক পিরিয়ড দিতে হবে।
- যাতে আপনি অসুস্থ না হয়ে পড়েন, প্রতিটি কর্মীকে মেডিকাল সেফগার্ডের জোগান দিতে হবে।
এই সব আপনার মাইনের বদলে নয়, মাইনের সাথে-সাথেই পাবার কথা।
সরকার থেকে কোম্পানিগুলোকে মাইনে কাটার কোনো নির্দেশ দেওয়া হয়নি। আপনার কোম্পানি বা ঠিকেদার যদি আপনাকে লকডাউনের সময় বা তার আগেপরে মাইনে কাটার কথা বলে থাকে, সেটা একেবারেই বাজে কথা। আপনি এই রাজ্যে থাকুন বা বাড়ি ফিরে যান, ফেব্রুয়ারি-মার্চ-এপ্রিল বা তার আগেপরে যেকোনো সময়ের মাইনে না পেয়ে থাকলে তা চাইবার আপনার পুরোপুরি অধিকার রয়েছে। আপনি যদি কাজে যোগ দেবেন মনে করেন, তাহলে তার জন্য মাইনে পাওয়াটা আপনার অধিকার। আপনি গতরে খেটে রোজগার করেন, আপনি কারুর কেনা গোলাম নন। যদি আপনার কোম্পানি বা ঠিকেদার আপনাকে অন্যরকম বোঝায়, তাহলে আবারও তারা মিথ্যে কথা বলছে। এটা সত্যি, যে বাড়ি যাবার ট্রেনের কোনো বন্দোবস্ত এখনও হয়নি। তার মানে এই নয়, যে আপনার সিদ্ধান্ত আপনার হয়ে আপনার কোম্পানির মালিক বা ঠিকেদার নিতে পারে। সরকার থেকে এরকম কোনো নির্দেশ দেওয়া হয়নি।
………………………………………………………………………………………………………
তামিলনাড়ুতে ট্রেন চলা বিষয়ে কিছু খবর
তামিলনাড়ু থেকে পরিযায়ী শ্রমিকদের বাড়ি নিয়ে যাবার জন্য এখনো অব্দি ট্রেনের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। এখন অবধি গোটা দেশে ৫৮টা শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন চলেছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক (হোম মিনিস্ট্রি) থেকে প্রথমে জানানো হয় যে, যে রাজ্য থেকে শ্রমিকদের ফেরত পাঠানো হচ্ছে, শ্রমিকদের যাতায়াতের খরচা সেই রাজ্যকে বহন করতে হবে। সেই টাকাটা সেইসব রাজ্য সরকার নিজেরা দেবে না শ্রমিকদের থেকে সংগ্রহ করবে সেটা তাদের নিজেদের ব্যাপার।
এদিকে রাজ্য সরকারগুলিও এই খরচা দেবে কি দেবে না এই নিয়ে কোনো পরিষ্কার বক্তব্য রাখতে রাজি হয়নি। ফলে এর মধ্যেই বহু ট্রেনে শ্রমিকদের নিজেদের পয়সা দিয়ে এই ট্রেনগুলিতে চাপতে হয়েছে। কোনো কোনো জায়গায় অতিরিক্ত ভাড়া দিয়েও।
এদিকে দেশজোড়া প্রতিবাদের মুখে – বিশেষ করে কংগ্রেসের প্রতিনিধি সোনিয়া গান্ধী যখন ঘোষণা করেন, কংগ্রেস এইসব ট্রেনের যাতায়াতের খরচা দিতে রাজি আছে, তখন কেন্দ্রীয় সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে জানানো হয়, কেন্দ্রীয় সরকার নাকি এইসব ট্রেনের ৮৫% খরচা দিতে রাজি আছে এবং রাজ্যগুলিকে বাকি ১৫% খরচা দিতে হবে। কিন্তু এই ব্যবস্থা এখনো কোথাও চালু হয়নি বা সরাসরি স্বরাষ্ট্র দপ্তর থেকে জানানোও হয়নি।
তার উপর তামিলনাড়ু সরকারের রেভিনিউ বিভাগ গতকাল পরিষ্কার জানিয়েছে যে তারা এই রাজ্যে আটকে পড়া পরিযায়ী শ্রমিকদের বাড়ি ফেরার খরচা দেবে না। যে রাজ্যে শ্রমিকরা ফেরত যাচ্ছেন, সেই রাজ্যকেই খরচা বহন করতে হবে, অথবা শ্রমিকদের নিজের পয়সা খরচা করে ফেরত যেতে হবে।
………………………………………………………………………………………………………
নীচে আমরা এর মধ্যে প্রকাশিত কিছু খবর আপনাদের জন্য অনুবাদ করলাম –
৩/৫/২০২০ (ওয়র্কার্স ইউনিটিতে প্রকাশিত)
কেন্দ্রীয় সরকারের নতুন অর্ডার : শ্রমিকরা বাড়ি যেতে পারবে না।
যেই লাখ-লাখ শ্রমিক বাড়ি যাবার অনুমতি পেলেন, এবং যাবার চেষ্টা শুরু করলেন, অমনি তাঁদের আবার ফাঁসিয়ে দেওয়া হল।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক (হোম মিনিস্ট্রি) থেকে একটি নতুন অর্ডার এসেছে। লকডাউনে আটকে থাকা পরিযায়ী শ্রমিকদের বাড়ি যাবার অনুমতি ফেরত নিয়ে নেওয়া হল। এই নতুন অর্ডার সার্কুলারে বলা হয়েছে, যারা কাজের সূত্রে বাইরের রাজ্যে এসে আরামের জীবনযাপন করছেন, তাঁদের বাড়ি যাবার অনুমতি দেওয়া হবে না। যারা কোনো কারণ ছাড়া বাড়ি যেতে চান, তাঁদের জন্যেও অনুমতি মিলবে না।
হোম সেক্রেটারি অজয় ভল্লা এই নতুন অর্ডারে সই করে পরিষ্কার জানিয়েছেন, বাড়ি যাবার অনুমতি তাঁদের জন্য নয়, যারা কাজের সূত্রে বাড়ি থেকে দূরে বসবাস করছেন।
এই অনুমতি তাঁদের জন্যেও নয়, যারা বিশেষ কারণ ছাড়া স্বাভাবিক ভাবে বাড়ি যেতে চান।
৩/৫/২০২০ (নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসে প্রকাশিত)
অন্য রাজ্য থেকে চেন্নাইতে কাজ করতে এসে আটকে পড়া শ্রমিকরা যাতে এই শহরেই তাদের কাজে ফিরতে পারে, সেটা নিশ্চিত করা হবে : লকডাউন বিষয়ে চেন্নাই কর্পোরেশন জানাল
চেন্নাই : কমিশনার জি প্রকাশ জানিয়েছেন, চেন্নাইতে আটকে পড়া বাইরের রাজ্য থেকে আসা শ্রমিকরা যাতে এই শহরেই তাদের রোজকার কাজের রুটিনে ফেরত যায়, সেটা চেন্নাই কর্পোরেশন নিশ্চিত করছে।
কর্পোরেশন এই বক্তব্য জানিয়েছে, কারণ লকডাউনে আটকে পড়ার প্রতিবাদে শ্রমিকরা শহরের নানা জায়গায় বিক্ষোভ দেখাবার পরে শিল্পপতিরা চিন্তিত হয়ে পড়েছে।
“আমরা কলকারখানা ও অন্যান্য অর্থনৈতিক কাজকর্ম নিয়ে সিদ্ধান্তে আসার চেষ্টা করছি। প্রায় ৫০০০ শ্রমিক কর্পোরেশনের ক্যাম্পে রয়েছে। আমরা তাদের মধ্যে অন্তত ৯০ শতাংশকে সাহায্য করতে পারব। আমরা এই শ্রমিকদের তাদের কাজে ফেরাবার ব্যবস্থা করব। কেউ যদি তাও বাড়ি ফিরতে চায়, আমরা তাদের অনুরোধ শুনে কিছু একটা ঠিক করব।” প্রকাশ সাংবাদিকদের জানান।
যেহেতু নন-কনটেনমেন্ট জোনগুলিতে সোমবার থেকে নির্মাণ কাজ শুরু হবে, প্রকাশের মতে, এই সিদ্ধান্ত শ্রমিকদের কাজ পেতে এবং স্বাভাবিক জীবনে ফেরত যেতে সাহায্য করবে। শনিবার, ভেলাচেরি, পল্লভরম ও গিন্ডিতে শ’য়ে-শ’য়ে পরিযায়ী শ্রমিক বিক্ষোভ দেখান। কর্পোরেশনের হেড কোয়ার্টার রিপন বিল্ডিং-এও পৌঁছে যান অনেকে।
কমিশনার জানান, টুরিস্ট এবং ছাত্রদের শহর ছেড়ে বাড়ি যাবার ব্যাপারে আগে সুযোগ দেওয়া হবে। একইসাথে পরিযায়ী শ্রমিকরা যাতে স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেন, সেটা দেখা হবে।
এক্সপোর্ট ইউনিট ২৫ শতাংশ কর্মচারী দিয়ে কাজ চালাতে পারবে এবং আইটি কোম্পানিগুলি ১০ শতাংশ দিয়ে, একটি সংস্থা জানিয়েছে।
এছাড়া, নন-কনটেনমেন্ট জোনগুলিতে সরকারি অর্ডার পাওয়া সমস্ত দোকান চালু হবে। সাবওয়ে ও ব্রিজ তৈরির জন্য ইঁটভাটা ও পাথর খাদানও চালু হতে পারে।
যাদের বাড়িতে গৃহশ্রমিক রাখা হয়, কমিশনার সেই পরিবারগুলিকে তাদের গৃহশ্রমিকদের জন্য কাজে আসবার জন্য পাস তৈরি করাতে উপদেশ দিয়েছেন। গৃহশ্রমিকরা নিজেরা এই পাসের জন্য আবেদন জানাতে না পারলে সেইসব বাড়ির মালিকরা তাদের সাহায্য করতে পারে।
ইতিমধ্যে একটি সংস্থা জানিয়েছে, মে মাসের শেষের মধ্যে কোয়ারেন্টাইনের সুবিধার জন্য, বাইরে থেকে রোগ আছে কিনা বোঝা যাচ্ছে না এমন কোভিড-১৯ রুগীদের জন্য আরও ৫০,০০০টি বেডের বন্দোবস্ত করা হবে।
“বর্তমানে, ৪০০০টি বেড আছে। আমরা ৭৫০টি ম্যারেজ হল এবং উচ্চশিক্ষা বিল্ডিংকে কোভিড-১৯ কোয়ারেন্টাইন শেল্টার হিসেবে ব্যবহার করছি।” – কমিশনার জানান।
সিভিক বডি থেকে লয়লা কলেজ, ডিজি বৈষ্ণব কলেজ, কন্নিকা পরমেশ্বরী কলেজ ও ভারতী উইমেন আর্টস কলেজে এই কাজ করা হচ্ছে। “অন্যান্য সরকারি বিল্ডিং ও প্রাইভেট স্কুল বিল্ডিং-ও নেবার কাজ চলছে।” প্রকাশ জানান।
তামিলনাড়ুর VCK পার্টি তামিলনাড়ু সরকারকে বলেছে, পরিযায়ী শ্রমিকদের তাঁদের নিজেদের বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হোক। এবং অন্য রাজ্যে আটকে থাকা তামিল শ্রমিকদের রাজ্যে ফিরিয়ে নিয়ে আসা হোক।
পার্টি প্রেসিডেন্ট থোল তিরুমাভলভন রবিবার একটি প্রেস রিলিজে বলেছেন, “হোম মিনিস্ট্রির কথা অনুযায়ী নানা রাজ্য শ্রমিকদের বাড়ি পাঠাতে শুরু করে দিয়েছে। তামিলনাড়ুতে এই কাজের জন্য একজন নোডাল অফিসারকে দায়িত্ব অব্দি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এই বিভিন্ন শেলটারে আটকে থাকা ৫ লাখ পরিযায়ী শ্রমিককে বাড়ি ফেরাবার জন্য কি করা হচ্ছে, তা নিয়ে কেউ ঠিক করে কিছু জানতে পারছে না।”
তিনি আরও বলেন, অন্য রাজ্যে আটকে থাকা তামিল শ্রমিকদের ঘরে ফিরিয়ে আনারও বন্দোবস্ত করা হোক।
I Wii go to jharkhand